এখানে খেয়াল রাখার বিষয় হচ্ছে পাইথন ২.x আর ৩.x এই দুটি ভার্সনের মধ্যে সিনট্যাক্সের পার্থক্য রয়েছে তাই এই কোর্সটি অনুসরণ করার ক্ষেত্রে শুধু মাত্র ৩.৬ ভার্সনটিই ব্যবহার করবেন; ২.x ব্যবহার করলে কিছু কিছু যায়গায় এরর (Error) পাওয়া যাবে।
কাদের জন্য এই কোর্স?
যারা প্রোগ্রামিং শিখতে চান বা অন্য কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ জানেন এখন পাইথন শিখতে চান সকলের জন্যই এই কোর্স। অন্য কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ (যেমন - সি বা সি++) না জানা থাকলে পাইথন শেখা যাবে না বা শেখা কঠিন হবে এরকম কোন বিষয় নেই, তাই একেবারেই যারা নতুন তাদের ভায়ের কিছু নেই। কোন বিষয় না বুঝলে বার বার পড়ুন - চেষ্টা করুন, এই ব্লগে নির্দ্বিধায় প্রশ্ন করুন, গুগলে সার্চ করুন; সমাধান অবশ্যই পাবেন।
পাইথন ব্যবহারের ক্ষেত্রঃ
ওয়েব, ডেস্কটপ, মোবাইল, সিস্টেম এ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সাইন্টিফিক কম্পিউটিং ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে পাইথন ব্যবহার করে কাজ করা যায়।
পাইথনের সুবিধাসমূহঃ
১) খুব সহজে শিখে ফেলা যায়,
২) কোড পড়ে সহজেই বুঝে ফেলা সম্ভব,
৩) সহজে কোড মেইনটেইন করা যায়,
৪) এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের হার্ডওয়্যার নিয়ে সহজেই কাজ করা যায়,
৫) প্রায় সকল ধরণের গুরুত্বপূর্ণ ডাটাবেজ নিয়ে কাজ করা যায়,
৬) GUI (গ্রাফিকেল ইউজার ইন্টারফেস) ব্যবস্থা রয়েছে,
৭) অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ,
৮) অনেক বড় অ্যাপ্লিকেশান তৈরিতে এটি খুব সহায়ক,
৯) এর রয়েছে হাই-লেভেল ডাইনামিক ডাটা টাইপ এবং এটি ডাইনামিক ডাটা চেকিংও সাপোর্ট করে,
১০) পাইথনের সাথে জাভা, সি, সি++ কে যুক্ত (Integrate) করে কাজ করা যায়।
No comments:
Post a Comment